1. mdmirhossainmolla.bd@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@banglarrup.com : Banglar Rup : Banglar Rup
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র: এনসিপি’র সমাবেশ ঘিরে সহিংসতায় নিহত ৪, আহত শতাধিক চৌদ্দগ্রামে ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিল গালা ও উপজেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্টে অর্থদণ্ড গোপালগঞ্জে হামলাকারীদের কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবেনা গোয়াইনঘাট প্রবাসী সমাজকল্যাণ পরিষদ নিয়ে ধূম্রজাল, অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ র‌্যাবের অভিযানে ডিমলার চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার জলবায়ু অভিবাসিদের সাথে তাদের সমস্যা চিহ্নিতকরণ এবং সমাধান বিষয়ক একটি কমিউনিটি গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা ঘিরে সংঘর্ষ: পুলিশের গাড়িতে আগুন, ইউএনওর গাড়ি বহরেও হামলা তাকিয়ে ছিলাম অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে উল্লাপাড়ায় কলেজ অধ্যক্ষের উপর হামলা ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগ বাকেরগঞ্জে দিনদুপুরে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রামজুড়ে উত্তেজনা

কলেজে অভ্যন্তরীণ ক্ষমতাবাদের যুদ্ধ: শার্মিন ও মুনমুনের কেলেঙ্কারির পেছনের কাহিনী

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫
  • ৭০৩ বার

সংবাদদাতা: বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজে গত কয়েক বছরে অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও দুর্নীতির তীব্র অভিযোগ আবার জাগরণ করেছে। প্রাক্তন শিক্ষক, কলেজের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ও ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বলেন, কিভাবে প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতার পিছনে লুকিয়ে থাকা ব্যক্তিরা স্বার্থসিদ্ধির জন্য সহিংসতা, মামলা ও দুর্নীতির নানান কৌশল অবলম্বন করেছে।

ডাক্তার মুনমুন মোস্তফা ৫ই আগস্টের পূর্ব থেকেই আব্দুর রাজ্জাকের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতেন। তাঁর এক ধরনের বাজে সম্পর্ক ও রাত জেগে ফুলসজ্জা কাটানোর ঘটনা সবার জানা।, মুনমুন সন্ত্রাসী ভাড়া করে হত্যার ছক আকেন—প্রথমেই কাজটি শুরু করে কাজী মাজহারুল ইসলাম দোলনকে দিয়ে কিন্তু মারতে না পেরে মামলা দেন যা বর্তমানে স্পষ্ট।

কলেজ দখলদখলি ও রাজনৈতিক খেলাপোড়

সুত্র বলছে, ২০১৭ সালে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের সন্তানদের দ্বারা কলেজের ট্রাস্টি বোর্ডের পদ দখল করা হয়। এর ফলে, প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের পথে গড়িয়ে পড়ে ও শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী ও কর্মচারীদের মধ্যে অশান্তি সৃষ্টি হয়। ৫ই আগস্টে পরিকল্পিতভাবে সংঘটিত ঘটনাবলীর মধ্যে, শার্মিন ইয়াসমিন (কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের প্রধান) এবং তার স্বামী, সার্জারি বিভাগের প্রধান সহ কয়েকজন অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তারা মিলিতভাবে এসএমএস ও অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজে না আসার নির্দেশ দেন। এর ফলস্বরূপ, একটি শিক্ষকের দাঁত ভেঙ্গে যাওয়ার ঘটনা ঘটে এবং পরে শ্লীলতা হানির অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়।

গোয়েন্দা সুত্রে জানাগেছে, মুনমুন তার রুপের জ্বালে ফাঁসিয়ে কাবু রাখতেন আওয়ামিলীগের আব্দুর রাজ্জাক সহ হেভিওয়েট রাজনৈতিক নেতাদের, বর্তমানে তিনি ক্ষমতা আর চেয়ার দখলে আরও ভয়ানক পথ বেছে নিয়েছেন। প্রাক্তন শিক্ষকের বেদনা ও প্রত্যাশা
এক বিবৃতিতে স্পষ্ট হয়েছে, তাঁর পেশাগত রাজনীতি ও জীবনের সংগ্রাম সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠানটির নিয়ন্ত্রণে আসক্ত কিছু ব্যক্তির কারণে কলেজের মান ও স্বচ্ছতার ব্যাপারে গুরুতর প্রশ্ন তোলা হয়েছে। তিনি আশাবাদী যে, এই কেলেঙ্কারিপূর্ণ রাজনীতি ও দুর্নীতি ভবিষ্যতে পরিবর্তিত হবে এবং সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি আবার একটি স্বচ্ছ, উন্নয়নশীল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews