শেখ মাহতাব হোসেন: খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ সাইফুল ইসলাম শোলমারি সুইস গেট ও নদী ভরাট পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন শোল মারি নদী পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে, সে জন্য এলাকার মানুষ বর্ষা মৌসুমে বাড়ি ঘর তলিয়ে না যায়। ওতার জন্য মানুষ ভালো ভাবে ফসল উৎপাদন করতে পারে সে জন্য আমরা পানি নিস্কাশনের আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করবো। শুক্রবার বিকাল সাড়ে পাঁচটায় ডুমুরিয়ার শোল মারি সুইসগেট ও শোলমারি নদী পরিদর্শন কালে তিনি একথা বলেন!
এসময় উপস্থিত ছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিন, ডুমুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ আসাদুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের খুলনা জোনের এস ডি মোঃ আতিকুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস ও তরিকুল ইসলাম,ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন,
অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ ওয়ালিদ হোসেন, ডুমুরিয়া উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল্লাহ বাইজিদ, ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন,পানি উন্নয়ন বোর্ডের স্যারভেয়ার জয়নাল আবেদীন, ডুমুরিয়া থানার এসআই মিজানুর রহমান,ইউ পি মেম্বার মেহেদী হাসান মিন্টু, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা তুষার কান্তি বিশ্বাস, প্রমুখ।একসময় শোলমারী নদীতে দাপুটে স্রোত ছিল। এখন পলি পড়ে ভরাট হয়ে নদীটির প্রাণ যায় যায় অবস্থা। দখল আর অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে একসময়ের দেড় শ মিটার প্রশস্ত শোলমারী কালের পরিক্রমায় পরিণত হয়েছে দুই থেকে তিন মিটার সরু নালায়। ভাটায় এখন নদীতে নৌকা চালানো যায় না। হেঁটেই পার হয় মানুষ। ২৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের শোলমারী নদী খুলনার বটিয়াঘাটা ও ডুমুরিয়া উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে চলেছে।
Leave a Reply