1. mdmirhossainmolla.bd@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@banglarrup.com : Banglar Rup : Banglar Rup
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আলাউদ্দিনকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে সম্মাননা প্রদান গোপালগঞ্জে শিক্ষক আড্ডায় ব্যস্ত, ক্লাস ফাঁকা এসএসসি পরীক্ষায় শূন্য ফল ডিমলার ইউপি চেয়ারম্যান ও শ্রমিক লীগ নেতা মনি গ্রেপ্তার গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসাবে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল রাঙ্গাবালীর চরগংগা আবাসন প্রকল্প ছাউনির টিন রড উধাও দাড়িয়ে আছে খুটি তিন আসামির মধ্যে একজনের ক্ষেত্রে মামলার কার্যক্রম স্থগিত ১৯ জুলাই বাংলাদেশ জামাতে ইসলামীর মহাসমাবেশ আলোচিত এসি গোলাম রুহানী সাময়িক বরখাস্ত গোয়াইনঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তার সংকট: ভুগছে ৫০ শয্যার হাসপাতাল মিডফোর্ডের ঘটনার প্রতিবাদে ও বিচার দাবীতে সৈয়দপুর ও জলঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

রাঙ্গাবালীর চরগংগা আবাসন প্রকল্প ছাউনির টিন রড উধাও দাড়িয়ে আছে খুটি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫
  • ২৬ বার

মোসা: রিমি ইসলাম/রাঙ্গাবালী(পটুয়াখালী) সংবাদদাতা :পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের চরগংগা আবাসন প্রকল্প এখন ঝোপ ঝারে ঢাকা, শুধু দাড়িয়ে আছে খূটি, ঘূর্ণিঝড়, সিডরসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে ঘরবাড়ি হারানো হতদরিদ্র মানুষের পুনর্বাসনে সরকারি এবং বেসরকারিভাবে নির্মিত আবাসন প্রকল্পের ঘর এখন আর ব্যবহার হচ্ছে না।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ঘরের টিন-চাল-বেড়া রাতের আঁধারে উধাও হয়ে যাচ্ছে। দাড়িয়ে আছে খুটি আর চালের মচকা এ ছাড়া আর কিছুই নেই। তদারকির অভাবে জীর্ণদশার কারণে এসব ঘরে আশ্রিত পরিবারগুলো অন্যত্র চলে গেছে। অনেকে পাশের বেড়িবাঁধের স্লোপে কিংবা খাস জমিতে ঝুপড়ি ঘরে চরম ঝুঁকিতে দিন কাটাচ্ছেন। ফলে আশ্রয়হারা মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলছে। আর পুনর্বাসনের এসব ঘর ঢেকে আছে ঝোপ ঝারে।

স্হানীয় কিছু লোক এগুলো রাতের আধারে চুড়ি করে নিয়ে তাদের কাজে লাগাচ্ছেন।

মোসা: জায়েদা বেগম ও মোসা: হালিমা বেগমের বাড়ি ঘুরে দেখা যায় তারা বাড়ির বাউন্ডারি এবং ঘরের বেরা দিচ্ছে আবাসনের টিন দিয়ে। তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, সবাই নেছে তাই আমরাও নিছি দরকার হলে আমরা ফেরত দিব। আবাসন প্রকল্পের টিন এরকম অনেকে নিয়ে গেছে।

কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে সরকার ছিন্নমূল মানুষকে আবাসন করে দিলেও সংশ্লিষ্টদের যথাযথ তদারকির অভাবে প্রকল্পের উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়েছে।

দুই পাশে দুই বিশাল পুকুর । একটি কমিউনিটি সেন্টার। যেখানে আবাসনে বসবাসকারীদের শিশুরা লেখাপড়া করার সুযোগ পাবে। কিন্তু সে ঘরটিতে কোন ছাউনি নেই আর নেই কোন লেখা পড়া।

পুকুরটিতে মাছ থাকলেও তা তদারকির অভাবে মারা যাচ্ছে।সমবায় সমিতির মাধ্যমে মাছ চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়ার কথা থাকলেও সবকিছুর বেহালদশা।

স্হানীয় বাসিন্দা মো: মিজানুর রহমান ও হাফিজুল ফরাজী বলেন, এখন সুধু নামে মাত্র আবাসন প্রকল্প, দেখলে বুঝাই যাবেনা এখানে আবাসন প্রকল্প ছিল। টিন, লোহা রাতের আধারে মানুষে নিয়ে গেছে। আমরা কর্তৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করছি।
আবাসন প্রকল্পের সভাপতি মো: বজলুর রহমান বলেন, আবাসন প্রকল্প টি বর্তমানে নেই বল্লেই চলে, তবে যারা একই স্থানে সরকারি ভাবে নতুন ঘর পেয়েছে তারা পুরাতন (আবাসনের) ঘরের টিন নিয়ে রান্না ঘর ও গরুর ঘর করেছে। আর বাহিরের লোকজন কে কি নিয়েছে তা আমি জানিনা। এগুলো তাদের নেয়ার বৈধতা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এব্যাপারে কিছুই বলতে পারবোনা আপনারা কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে পারবেন ।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিব দাস পুরকায়স্হ বলেন, এ বিষয় আমি অবহিত হয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব‍্যবস্হা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews