আলহাজ্ব জায়েদুল কবির ভাঙ্গী: গাজীপুর জেলার ব্যস্ততম শিল্প এলাকা জয়দেবপুর। এখানে প্রায় দুই শতাধিক পোশাক কারখানায় লাখো শ্রমিক জীবিকার তাগিদে দিনরাত পরিশ্রম করছেন। ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের পর ধ্বংসপ্রাপ্ত থানা ভবনের অফিস কক্ষে মধ্যরাতে জয়দেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল হালিমের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎ হয় আমাদের।
তিনি তখনও বিভিন্ন জেলার মানুষের সমস্যা শুনে হাসিমুখে আশ্বাস দিচ্ছিলেন। জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, আইজিপি, ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশনায় তিনি জনবান্ধব পুলিশিংয়ের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছেন।
প্রথম উদ্যোগ ছিল উঠান বৈঠক। স্থানীয়দের মধ্যে অপরাধ, মাদক, চাঁদাবাজি ও ইভটিজিং বিষয়ে সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে পুলিশি সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেন। ওসি হালিম জানান, শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে তিনি “কলকারখানা” নামে একটি ব্যতিক্রমী হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ চালু করেন, যেখানে শ্রমিকদের সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ প্রশাসনের নজরে আসে।
এর ফলে ঈদুল ফিতরের সময় শ্রমিকরা শান্তিপূর্ণভাবে ছুটি উপভোগ করে বাড়ি ফিরতে পেরেছে। আসন্ন ঈদেও চাঁদাবাজি ও অপরাধ দমনে তিনি কঠোর অবস্থানে আছেন বলে জানান।
একটি গুজ “জিনের প্রভাব” বিষয়েও তিনি সজাগ থেকেছেন। তদন্ত করে সেটিকে গুজব প্রমাণ করে জনগণকে সঠিক তথ্য দিয়েছেন, যাতে কোনো অপশক্তি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে।
তিনি বলেন, “সঠিক পরিকল্পনা আর জনগণের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ানো সম্ভব।
গাজীপুর জেলার ব্যস্ততম শিল্প এলাকা জয়দেবপুর। এখানে প্রায় দুই শতাধিক পোশাক কারখানায় লাখো শ্রমিক জীবিকার তাগিদে দিনরাত পরিশ্রম করছেন। ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের পর ধ্বংসপ্রাপ্ত থানা ভবনের অফিস কক্ষে মধ্যরাতে জয়দেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল হালিমের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎ হয় আমাদের।
তিনি তখনও বিভিন্ন জেলার মানুষের সমস্যা শুনে হাসিমুখে আশ্বাস দিচ্ছিলেন। জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, আইজিপি, ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশনায় তিনি জনবান্ধব পুলিশিংয়ের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছেন।
প্রথম উদ্যোগ ছিল উঠান বৈঠক। স্থানীয়দের মধ্যে অপরাধ, মাদক, চাঁদাবাজি ও ইভটিজিং বিষয়ে সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে পুলিশি সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেন। ওসি হালিম জানান, শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে তিনি “কলকারখানা” নামে একটি ব্যতিক্রমী হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ চালু করেন, যেখানে শ্রমিকদের সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ প্রশাসনের নজরে আসে।
এর ফলে ঈদুল ফিতরের সময় শ্রমিকরা শান্তিপূর্ণভাবে ছুটি উপভোগ করে বাড়ি ফিরতে পেরেছে। আসন্ন ঈদেও চাঁদাবাজি ও অপরাধ দমনে তিনি কঠোর অবস্থানে আছেন বলে জানান।
একটি গুজ “জিনের প্রভাব” বিষয়েও তিনি সজাগ থেকেছেন। তদন্ত করে সেটিকে গুজব প্রমাণ করে জনগণকে সঠিক তথ্য দিয়েছেন, যাতে কোনো অপশক্তি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে।
তিনি বলেন, “সঠিক পরিকল্পনা আর জনগণের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ানো সম্ভব।
Leave a Reply