1. mdmirhossainmolla.bd@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@banglarrup.com : Banglar Rup : Banglar Rup
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ১২:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
লামায় পারিবারিক কলহের জেরে ১ যুবক খুন : আটক ৪ ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ সভা অনুষ্ঠিত গোপালগঞ্জে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন জলবায়ু অভিবাসিদের সাথে তাদের সমস্য চিহ্নিতকরণ এবং সমাধান বিষয়ক একটি কমিউনিটি পরামর্শ সভা বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য নতুন বেতন কাঠামো ময়মনসিংহে মা সহ দুই শিশু কে গলা কেটে হত্যা কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আলাউদ্দিনকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে সম্মাননা প্রদান গোপালগঞ্জে শিক্ষক আড্ডায় ব্যস্ত, ক্লাস ফাঁকা এসএসসি পরীক্ষায় শূন্য ফল ডিমলার ইউপি চেয়ারম্যান ও শ্রমিক লীগ নেতা মনি গ্রেপ্তার গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসাবে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৬ মার্চের মধ্যে সব বই পাবে শিক্ষার্থীরা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫
  • ৬১ বার

বাংলার রূপ রিপোর্টঃ আগামী ১৬ মার্চের মধ্যে সব পাঠ্যবই দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) তিনি এ তথ্য জানান। এনসিটিবির চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রাথমিকের ৯৯ দশমিক ৯৩, মাধমিকের ৯১ দশমিক ৬৭ শতাংশ বই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এক কোটি বই ছাপা বাকি আছে এবং দুই থেকে আড়াই কোটি বই বাউন্ডিং বাকি। আগামী ১৬ মার্চের মধ্যে এগুলো সরবরাহ করা সম্ভব হবে।’

রিয়াজুল হাসান জানান, কোনও কোনও জায়গায় পাঠ্যবই বেশি যাবে, আবার কোথাও কম পড়বে। কোথাও বই গেলে সেগুলোও রিপ্লেস করা সম্ভব হবে মার্চ মাসের মধ্যে।

এদিকে দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, আমরা চেষ্টা করেছিলাম আজ-কালের মধ্যে সব বই দেওয়ার জন্য। এখন প্রতিযোগিতা করছি ২০২৩ সালের ১৭ মার্চের সঙ্গে, ১৬ মার্চের মধ্যে দিতে পারলেও পেছনের দিক থেকে দ্বিতীয় হবো।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, আটটির মতো দুর্বল প্রতিষ্ঠান সহযোগিতা করছে না। এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে বইয়ের সংখ্যা বেশি না। চক্রান্তমূলকভাবে নতুন শিক্ষাক্রম আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যাতে আমরা এগোতে না পারি। সেই জায়গা থেকে আমরা বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি।

এতে জানানো হয়, চলতি বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে মোট বইয়ের সংখ্যা ৩৯ কোটি ৬০ লাখের বেশি। এর মধ্যে সোমবার (১০ মার্চ) পর্যন্ত ছাপা হয়েছে ৩৮ কোটি ৭০ লাখ ৪ হাজারের মতো বই। প্রাথমিকের ৯ কোটি ১৯ লাখের মতো বইয়ের মধ্যে ছাপা হয়েছে ৯ কোটি ১৮ লাখের বেশি। সরবরাহ করা হয়েছে (পিডিআই) ৯ কোটি ১৬ লাখের বেশি। আর মাধ্যমিকের (ইবতেদায়ি মাদ্রাসাসহ) প্রায় ৩০ কোটি ৪১ লাখ বইয়ের মধ্যে সোমবার (১০ মার্চ) পর্যন্ত ছাপা হয়েছে ২৯ কোটি ৫১ লাখের বেশি। সরবরাহ হয়েছে ২৭ কোটি ২০ লাখের মতো।

এর আগে সোমবার (১০ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মুজমদার জানিয়েছিলেন, আমদানি করা কাগজ খালাস করতে কিছুটা বিলম্ব হওয়ায় সে বইগুলো ছাপানো সম্ভব হয়নি। তাছাড়া চীনের নববর্ষ ছিল। এ কারণেও এ প্রক্রিয়া কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে।

বই ছাপতে দেরি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি জানিয়েছিলেন, এবার শতভাগ বই বাংলাদেশে ছাপা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় নজর রাখা হয়েছে বইয়ের মানের ক্ষেত্রে। কাগজের মান ও বাঁধাইয়ের মান রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। আগের সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান এ প্রক্রিয়া বিলম্বিত করতে অপতৎপরতা চালিয়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews