1. mdmirhossainmolla.bd@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@banglarrup.com : Banglar Rup : Banglar Rup
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উল্লাপাড়ায় জামায়েত কর্মীর হামলায় বিএনপি’র সাবেক সদস্য সচিব গুরুতর আহত সংস্কার এবং গণহত্যার বিচার ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে পারে না : গোলাম পরওয়ার প্রয়োজনীয় সংস্কার ও গণহত্যার বিচার শেষে নির্বাচন দিন : মিয়া গোলাম পরওয়ার ডুমুরিয়া উপজেলা ইমাম পরিষদের উদ্যোগে ইসরাইলের আগ্রাসানের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল। চান্দিনায় এসিল্যান্ডের সম্মুখে সাংবাদিক’কে হেনস্তার অভিযোগ, প্রত্যাহারের দাবি সাংবাদিক মহলের চৌদ্দগ্রামে ৪দিনে উদ্ধার হয়নি স্কুল ছাত্রী- পুলিশ মামলা গ্রহণ করতে তালবাহানা খুনী শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়েই হচ্ছে ‘নতুন আওয়ামী লীগ’ কালীগঞ্জে দলিল লেখক সমিতির সভাপতির  আয়ের সাথে সঙ্গতি নেই সম্পদের মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব স্থগিত প্রেমিকের সঙ্গে উদ্দাম যৌনতা, বাধা দিতেই স্বামীর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে খুন জনপ্রিয় ইউটিউবারের

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সতর্ক সরকার

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১৭ বার

বিশেষ প্রতিবেদকঃ ‘আওয়ামী লীগের দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে’

‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই’

‘ছিনতাই রোধে মাঠে নামছে পুলিশের তিন বিশেষায়িত ইউনিট’

‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়টি সরকার সিরিয়াসলি নিয়েছে’

চাঁদাবাজির ঘটনায় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরেই। সাধারণ মানুষও এতে ক্ষুব্ধ, বিশেষ করে ব্যবসায়ীরা খুবই অতিষ্ঠ। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটায় সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। প্রকাশ্যে চাঁদা দাবি, ছিনতাইয়ে ধারালো অস্ত্র ব্যবহারের পাশাপাশি গুলির ঘটনা ঘটছে। সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে ব্যবসায়ীদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে চুক্তিভিত্তিক চাঁদা দিতে।

গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে রাজধানী পরিণত হয় আতঙ্কের নগরীতে। রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির শংকরে একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয়। ফলে ওই এলাকার ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে একই রাতে বনশ্রী এলাকায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণালংকার ও টাকা ছিনতাই করে অস্ত্রধারীরা। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। রাজধানীর গোড়ানে একজনকে কুপিয়ে সবকিছু ছিনিয়ে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।

রাত ১টার দিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এসব ঘটনা নিয়ে ওই রাত ৩টার দিকে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে আসেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। মধ্যরাতের পর সংবাদ সম্মেলন ডাকা নিয়েও দেশজুড়ে বেশ সমালোচনা তৈরি হয়। এদিকে কক্সবাজারে বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটে। সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে সেনা বাহিনী প্রধান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে নির্দেশনা দেন।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় কোর কমিটির সভা। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের জানান, ঢাকাসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যৌথবাহিনীর কম্বাইন্ড টহল চলবে। যা ২৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয়েছে।

গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে ধানমন্ডির শংকর আলী হোসেন বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ১০ থেকে ১২ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয়। এতে ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা মসজিদে মাইকে ঘোষণা দেন যে, মহল্লায় ডাকাতদল প্রবেশ করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা গণমাধ্যমকে জানায়, দলটি আশপাশের দোকানগুলোতে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছিল। আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা দ্রুত দোকান বন্ধ করে দেন এবং সাধারণ মানুষ নিরাপদ স্থানে চলে যান। প্রায় পাঁচ-দশ মিনিট অবস্থান করার পর সশস্ত্র দলটি এলাকা ত্যাগ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, এলাকাবাসী নিরাপত্তার জন্য পুলিশের সহযোগিতা চান। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

ডিএমপি ধানমন্ডি জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার শাহ মোস্তফা তারিকুজ্জামান বলেন, ধানমন্ডি এলাকায় কয়েকটি মোটরসাইকেলে ১৫-২০ জন তরুণ আসে। তবে তাদের হাতে কোনো অস্ত্রশস্ত্র ছিল না। এছাড়া ধানমন্ডি এলাকায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তিনি আরও বলেন, ওইদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে ১৫-২০ জন তরুণ ধানমন্ডির শংকর এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় হাজী ইউসুফ হাইস্কুলের পাশের গলির মুখে চা খাওয়ার জন্য দাঁড়ান। এ সময় নিজেদের মধ্যে কথা বলছিলেন। এটা দেখে পাশের কোনো ব্যক্তি মসজিদের মুয়াজ্জিনকে বলেন এখানে ডাকাত এসেছে। তারপর সে নিজের মতো করে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেন। এরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে আশপাশের সিসিক্যামেরার ফুটেজ যাচাই করে। সেখানে দেখতে পায় এসব তরুণের হাতে কোনো ধরনের অস্ত্র নেই। তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলতে বলতে চলে যান।

২৩ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর রামপুরার বনশ্রী ডি ব্লক ৭ নম্বর রোডের ২০ নম্বর বাড়ির সামনে আনোয়ার হোসেন (৪৩) নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় তার কাছে থাকা প্রায় ২০০ ভরি স্বর্ণ ও নগদ এক লাখ টাকা ছিনিয়ে নেয় অস্ত্রধারীরা। পাশের ভবন থেকে ছিনতাই ও গুলির দৃশ্য মোবাইলে ভিডিও করেন বাসিন্দারা। রাতেই তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে দেখা গেছে, তিনজন মোটরসাইকেল থেকে নেমে ব্যবসায়ী আনোয়ারের কাছ থেকে ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে। তিনি ব্যাগ ছাড়ছেন না। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে একজন তাকে গুলি করেন। পরে ব্যাগ ছিনিয়ে মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায় তারা।

গুলিবিদ্ধ আনোয়ারের স্বজনরা জানান, আনোয়ারের ব্যাগে ২০০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ এক লাখ টাকা ছিল। তাদের ধারণা দোকান থেকেই তাকে অনুসরণ করেছিল দুর্বৃত্তরা। এরপর বাসার সামনে পৌঁছামাত্র স্বর্ণ ও টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

রামপুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মশিউল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, গুলিবিদ্ধ আনোয়ারকে প্রথমে বনশ্রীর ফরাজী হাসপাতালে এবং পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনাস্থল থেকে গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। আনোয়ারের একজন বন্ধু জানান, বনশ্রীর সি ব্লকের ৫ নম্বর সড়কে ‘অলংকার জুয়েলার্স’ নামে জুয়েলারির দোকান রয়েছে আনোয়ারের। প্রায় ১৫ বছর ধরে তিনি স্বর্ণের ব্যবসা করছেন। ডি ব্লকের ৭ নম্বর রোডে ২০ নম্বর বাড়িতে পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে বাসায় হেঁটে যাতায়াত করেন। প্রতি রাতের মত রোববার রাতেও দোকানে থাকা ২০০ ভরি স্বর্ণের গহনা ব্যাগে নিয়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন। ভবনের গেটের কাছে যাওয়া মাত্র তিনটি মোটরসাইকেল তাকে ঘিরে ধরে। তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে স্বর্ণের ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। তাতে নগদ এক লাখ টাকাও ছিল। মজিবুর রহমান আরও বলেন, আনোয়ারের শরীরে চারটি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এছাড়া অন্তত ৬ স্থানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাকে।

ঢাবিতে বিক্ষোভ : বনশ্রী ও মোহাম্মদপুরে দুর্ধর্ষ ছিনতাইয়ের ঘটনায় ২৩ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত ১টা ১০ মিনিটে তাৎক্ষণিক হল ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সারা দেশে ধর্ষণ, ছিনতাই ও ডাকাতির প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এসব অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর পদত্যাগের দাবি করেন শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে তারা ‘জুলাইয়ের রক্তের দাম চাই, নিরাপদ দেশ চাই’, ‘সারা দেশে অপরাধ কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘এক দুই তিন চার, জাহাঙ্গীর গদি ছাড়’, ‘দফা এক দাবি এক, জাহাঙ্গীরের পদত্যাগ’, ‘মা বোনদের নিরাপত্তা দে, নইলে গদি ছাইড়া দে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

শিক্ষার্থীরা বলেন, গত কয়েকদিন ধরে বেশ কয়েকটি বড় অপরাধের ঘটনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এগুলো প্রতিরোধে কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ আমরা দেখিনি। আজও মোহাম্মদপুর, বনশ্রী, ধানমন্ডিতে ছিনতাইকারী ও ডাকাতদের উপদ্রব ছিল। কেউ বাসা থেকে বের হতে নিরাপদবোধ করছেন না, মানুষ আতঙ্কবোধ করছেন। এমন পরিস্থিতিতে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। মিছিলে থাকা এক শিক্ষার্থী বলেন, সারা দেশে ছিনতাই ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ব্যর্থতার জন্য আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার জরুরি সংবাদ সম্মেলন : রাত ৩টার দিকে বারিধারার ডিওএইচএসে নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য সব ধরনের চেষ্টা করেছে। তারা প্রচুর টাকা দেশ থেকে স্থানান্তর করেছে। এখন সেই টাকা ব্যবহার করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। আমরা এটা কোনো অবস্থাতেই করতে দেব না। আমরা যেভাবেই হোক এটা প্রতিহত করব। দিনে-রাতে যেখানেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রয়োজন হবে, তারা সেখানে যাবে এবং প্রতিহত করবে।

‘আওয়ামী লীগের দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে’

আওয়ামী লীগের দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। গত রোববার মধ্যরাতে রাজধানীর বারিধারা ডিওএইচএসের নিজ বাসায় জরুরি সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দোসররা দেশ থেকে অনেক টাকা স্থানান্তর করেছে। এখন পাচার করা সেই টাকা ফিরিয়ে এনে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন, আমরা এটা কোনো অবস্থাতেই করতে দিব না। যেভাবেই হোক প্রতিহত করব। তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে। উপদেষ্টা বলেন, সোমবার থেকে দিনে বা রাতে যেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রয়োজন হবে, সেখানেই তারা যাবে এবং তারা সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়বে। যেখানেই ঘটনা ঘটবে সেখানেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কারো গাফিলতি পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগ দেশ থেকে পাচার হওয়া টাকা দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার সব ধরনের চেষ্টা করছে। এক্ষেত্রে তারা প্রচুর টাকা ব্যবহার করছে। তবে, আমরা শক্ত হাতে তাদের প্রতিহত করব। আওয়ামী লীগের যারা এসব কাজ করছে, তাদের ঘুম হারাম করে দেব। তারা কোথাও স্থান পাবে না। দিনে বা রাতে তাদের কোথাও স্থান হবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews