1. mdmirhossainmolla.bd@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@banglarrup.com : Banglar Rup : Banglar Rup
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০২:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নিঃরব বিষন্নতা ভুয়া হোমিও চিকিৎসক মোঃ বেলাল হক নাকের পলিপাস বিশেষজ্ঞ পরিচয় প্রতারণা করে আসছেন কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে সম্ভাব্য দুই প্রার্থীর মধ্যে… জনপ্রিয়তা দিক থেকে অনেকটা এগিয়ে রয়েছে কামরুল হুদা! কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে সম্ভাব্য দুই প্রার্থীর মধ্যে… জনপ্রিয়তা দিক থেকে অনেকটা এগিয়ে রয়েছে কামরুল হুদা! রাজশাহীর জন নিরাপত্তা বিঘ্নকারী ট্রাইব্যুনাল ও দায়রা জজ -২ আদালতে দুই জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ৬ মাসের শিশুর গলায় লিচুর বিচি আটকে মর্মান্তিক মৃত্যু সারজিসকে আইনি নোটিশ, চাইতে হবে প্রকাশ্য ক্ষমা লামায় চার দশকেও অসমাপ্ত গজালিয়া-ডিসিরোড হয়ে -আজিজনগর সড়ক বার বার নির্বাচিত পাটগাতী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য গাজী আবদুল হান্নানের পক্ষ থেকে অগ্রীম ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা ডুমুরিয়ার গরু রাজা মানিক কে গোয়াল ঘর ভেঙে বের করতে হবে

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত এতিম রিপনের

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫
  • ৭২ বার

মো:সুজন আহমেদ:রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন মো: রিপন হোসেন। অর্থের অভাবে আদৌ কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন কী-না তা নিয়েই এখন বেশ দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তার। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি যু’দ্ধে জয়ী হলেও দারিদ্রতার কাছে হার মানতে হচ্ছে রিপনকে ।

সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার কয়রা ইউনিয়নের চরপাডা গ্রামের মৃত মিন্নত আলীর ছেলের রিপন।পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে রিপন ২য়। বাবা পাঁচ বছরে আগে মা’রা যায়।

রিপন সরকারি আকবর আলী কলেজ থেকে এইচ এস সি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে গোল্ডেন
জিপিএ ৫ পেয়েছে। দাদপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পেয়েছিল। পড়াশোনার পাশাপাশি ধান কাটা,রাজমিস্ত্রীর হেল্পার সহ বিভিন্ন শ্রমিকের কাজ করত রিপন। ভালো ফলাফল করেও টাকার অভাবে এখন তার ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

রিপনের মা বেহুলা খাতুন জানান, পাঁচ সন্তানের মধ্যে রিপন দ্বিতীয়। তাদের একটি বাড়ী ও একটি টিনের ঘর ছাড়া আর কিছুই নেই। কোচিং বা প্রাইভেট পড়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য তার ছিল না। স্কুল ছুটির দিনে সে ভাইয়ের সঙ্গে ধান কাটা ও রাজমিস্ত্রী হেল্পার শ্রমিকের কাজ করত পাশাপাশি টিউশনি করত। তার টিউশনি ও মজুরির টাকা লেখাপড়া ও সংসারে ব্যয় করত। তিনি আরো জানান,ছেলেকে একটা ভাল পোশাক ও কখনো কিনে দিতে পারি নাই।

রিপন জানান, আপনারা সবাই যদি আমার দাঁড়ান তাইলে ভর্তি হতে পারবো।

সবাই মিলে ৫০ হাজার টা’কা’র ব্যবস্থা করে ভর্তি, পোশাক,বই ও মোবাইল কিনে দেই।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews