সোহানুর রহমান/ রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহীর দূর্গাপুরে চাঞ্চল্যকর হাসিবুর হত্যা মামলার ২ নং আসামী রেজাউলকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। সোমবার (২৬ মে) রাত সাড়ে বারোটার দিকে ঢাকার মিরপুর থানার জোনাকি রোড এলাকা থেকে র্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার রেজাউল হোজা অনন্তকান্দি গ্রামের মৃত বেরাজ মন্ডলের ছেলে। মামলা সুত্রে জানা যায়, গত ১৪ মে সকাল সাড়ে সাতটার দিকে দুর্গাপুর উপজেলার হোজা অনন্তকান্দি গ্রামে জমি মাপাকে কেন্দ্র করে আসামিদের বাদীর সাথে কথা কাটাকাটি হয়। এরপর সন্ধ্যার সময় কথা কাটাকাটির জের ধরে বাদীর বসতবাড়ির সামনে
পূর্বপরিকল্পিতভাবে আসামিরা হাসুয়া, লোহার রড, বাঁশের লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র সহ বাদীর ছেলে হাসিবুরসহ আরো
অনেকের উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। ভিকটিমের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে আসামিরা সেখান থেকে চলে যায়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
তবে ভিকটিম হাসিবুর এর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করেন।
একই তারিখ রাত্রি ২২:১৫ ঘটিকায় কর্তব্যরত চিকিৎসক হাসিবুরথকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরপরই এলাকায় থমথমে অবস্থার সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি দেশব্যাপী প্রিন্ট, ইলেক্টনিক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক
আলোড়ন সৃষ্টি করে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা আবুল কাশেম (৬৬) বাদী হয়ে দুর্গাপুর থানায় ১৮
জনকে এজাহারনামীয় ও ১৫ থেকে ২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে দূর্গাপুর থানায় হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।রাজশাহীর দুর্গাপুরে হাসিবুর হ”ত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রায়হান ইসলাম, রাজশাহী : রাজশাহীর দূর্গাপুরে চাঞ্চল্যকর হাসিবুর হত্যা মামলার ২ নং আসামী রেজাউলকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
সোমবার (২৬ মে) রাত সাড়ে বারোটার দিকে ঢাকার মিরপুর থানার জোনাকি রোড এলাকা থেকে র্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার রেজাউল হোজা অনন্তকান্দি গ্রামের মৃত বেরাজ মন্ডলের ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা যায়, গত ১৪ মে সকাল সাড়ে সাতটার দিকে দুর্গাপুর উপজেলার হোজা অনন্তকান্দি গ্রামে জমি মাপাকে কেন্দ্র করে আসামিদের বাদীর সাথে কথা কাটাকাটি হয়। এরপর সন্ধ্যার সময় কথা কাটাকাটির জের ধরে বাদীর বসতবাড়ির সামনে
পূর্বপরিকল্পিতভাবে আসামিরা হাসুয়া, লোহার রড, বাঁশের লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র সহ বাদীর ছেলে হাসিবুরসহ আরো
অনেকের উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। ভিকটিমের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে আসামিরা সেখান থেকে চলে যায়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
তবে ভিকটিম হাসিবুর এর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করেন। একই তারিখ রাত্রি ২২:১৫ ঘটিকায় কর্তব্যরত চিকিৎসক হাসিবুরথকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপরই এলাকায় থমথমে অবস্থার সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি দেশব্যাপী প্রিন্ট, ইলেক্টনিক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক
আলোড়ন সৃষ্টি করে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা আবুল কাশেম (৬৬) বাদী হয়ে দুর্গাপুর থানায় ১৮
জনকে এজাহারনামীয় ও ১৫ থেকে ২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে দূর্গাপুর থানায় হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
Leave a Reply