1. mdmirhossainmolla.bd@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@banglarrup.com : Banglar Rup : Banglar Rup
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চৌদ্দগ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই, ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ১৫ লাখ টাকা “আবারও আসিব ফিরে” কালীগঞ্জে বর্ণিল কর্মসূচির মাধ্যমে নববর্ষ ১৪৩২ বরণ করা হয় বৈশাখ উদযাপনে জামায়াতের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান কালীগঞ্জে নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা চাটমোহরে ভুট্টা ক্ষেতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধারঃ এলাকায় শোকের মাতম ডুমুরিয়া উপজেলার সকল কেন্দ্রর আশপাশে অবস্থিত পরিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের বিশ্রামাগারে মিনারেল ওয়াটার বিতরণ ডুমুরিয়ায় ধর্ষন মামলার আসামি অজিয়ারকে পুলিশ গ্রেফতার করে যুবলীগের ছত্রছায়ায় শরিফ-তাবরেজের তাণ্ডবে রূপনগর অশান্ত, সেনা হস্তক্ষেপে নিয়ন্ত্রণে পরিস্থিতি গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ৫১ হাজার ছুঁই ছুঁই

বিভিন্ন আয়োজনে বৈশাখী উৎসব বৈশাখী উৎসব

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৫ বার

ভাঙ্গুড়া উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ মনিরুজ্জামান মনির: এলো পহেলা বৈশাখ, নানান রংঙের পোশাক পরে মিটাই মনের সুখ। পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় কতো মানুষ এসেছে, বাংলার বধূ সেজেছে এই বৈশাখী মেলাতে।নতুন শাড়ী পড়েছে এই বৈশাখী মেলাতে।আজ পহেলা বৈশাখ ১৪৩২। বাংলা সনের প্রথম দিন। বাংলা নববর্ষ বাঙালীর জাতীয় জীবনে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে থাকে। গতানুগতিক জীবনধারার মধ্যে দিয়ে নববর্ষ নিয়ে আসে নতুন সুর, নতুন উদ্দীপনা। পুরোনো দিনের গ্লানি জরাকে মুছে দিয়ে একরাশ হাসি,আনন্দ, আর গান দিয়ে ভুলিয়ে দিয়ে যায় বাংলার নববর্ষ। প্রাচীন কাল থেকে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে একটি বাংঙালী প্রানের উৎসব হলো নববর্ষ। নতুন বছর কে স্বাগত জানাতে এই নববর্ষ দিবস টি পালন করে থাকি। আমরা বাংলার বাঙালি জাতি। তাই নববর্ষের এই প্রথম দিনে পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলার সকল স্তরের মানুষ নববর্ষ দিবস টি পালন করছেন। স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে শহর গ্রামে যেন মেতে উঠেছে নববর্ষকে ঘিরে।নববর্ষের এই দিনে শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েরা যেনো খোঁপাতে নকশী ফুলের মালা পড়ে। হাতে হাত ধরে চলছে বৈশাখী মেলাতে। বৈশাখের এই প্রথম দিনে আনন্দে মেতে ওঠে বাঙালি । বাংলার বাঙালি জাতি নকশী ফুলের মালা গাথি। গলায় পড়িয়ে তারা বৈশাখী মেলা দেখে। শুধু তাই নয় নববর্ষের দিন দুপুর ইলিশ মাছ আর পান্তা ভাতে। খায় যেনো সবাই মিলেমিশে। হে নববর্ষের দিনে সবাই এক সাথে টেবিলে বসে ইলিশ মাছ পান্তা ভাতের কতো আয়োজন হয়ে থাকে সবাই দলে দলে এক সাথে খায়। বাংলার নববর্ষের দিনে কতো আয়োজন, কতো বিনোদন, কতো হাসি উল্লাসে ভরে যায় প্রান।ছেলে মেয়েরা সবাই মিলে গায় বাংলার গান।শুধু গান নয়। নববর্ষের দিনের শেষ সাংস্কৃতিক কতো আয়োজন করা হয়।গান,নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি, নাটক, একক অভিনয় নিয়ে আনন্দে মেতে ওঠে সবাই হাসি উল্লাসে। নববর্ষের এই দিনের শেষ রজনী গানের আসরে বসে, আউল বাউল গানের তালে নৃত্য করে বাংলার ছেলে, দিন যায় রাত আসে কল্পনা করি আমি বসে বসে, আবার কবে আসবে এই দিন মন খুলে হাসবে,গাইবো,নৃত্য করবো সেই দিন। ভাঙ্গুড়া পৌর শহরে বিভিন্ন স্কুল কলেজ থেকে শোভাযাত্রা বের হয়। প্রতিটি রাস্তায় রংবেরঙের পোশাক পরে, ব্যানার নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। উপজেলা অডিটরিয়ামে আছে গান-বাজনার আয়োজন।
সেবাব্রতী কিন্ডারগার্টেন স্কুলের সৌজন্যে খাওয়ানো হয় পান্তা ইলিশ। বাংলার ঐতিহ্য গরুর গাড়িতে ছেলেমেয়েরা উঠে আনন্দ উল্লাস করতে থাকে। এটাই তো বাঙালির উৎসব

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews